মোঃ আনোয়ার হোসেন, ঠাকুরগাঁও।।
আবু সাঈদ বাবু (জন্ম-১৯৭৮) ১৯৯৩ সালে মুজিব আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে রাজনীতিতে তার হাতেখড়ি। একজন উদরপন্থী ও সাদা মনের মানুষ ও গরীব অসহায় মানুষের বন্ধু, যিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে পড়েন, বুঝেন, জানেন। সর্বোপরি শুদ্ধ মুজিববাদ চর্চা করেন।
এ বিষয়ে তার যে গুণটি আমাদেরকে সব থেকে বেশি আকৃষ্ট করে তা হল -বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, বঙ্গবন্ধুর অসামান্য অবদান তিনি সুনিপুণ ভাবে নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারেন। তাই মুজিবাদের বন্ধনে সাথে বাধা আমাদের সকলের আত্মার আত্মীয় প্রিয় বাবু ভাই। তিনি ১৯৯৪ সালে রুহিয়া ডিগ্রী কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক প্রথম বর্ষে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন।
এরপর ১৯৯৬ সালের ১২ ই জুনের সংসদ নির্বাচনে একজন ছাত্রলীগ কর্মী হিসেবে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। ২০০১সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসেন এবং ২০০৩সালে মিথ্যা মামলায় শহর থেকে গ্রেফতার হন তিনি।
২০১০সালে ছাত্রলীগ থেকে সরাসরি
১ নং রুহিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করেন সাবেক সফল পানিসম্পদ মন্ত্রী জননেতা রমেশ চন্দ্র সেন এমপি। এর পর শুরু করল সাধারন মানুষের পাশে থেকে তার স্থানীয় রাজনীতি ও জনসেবামূলক কার্যক্রম। ২০১৬ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলের মনোনয়ন না পেয়ে সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদন্দ্বিতা করে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করা সত্ত্বেও তাকে জেলে যেতে হয়। সে সময় অভিভাবক হিসেবে রমেশ চন্দ্র সেন এমপি সহ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ তাকে আবার জেল থেকে জামিনে মুক্ত করতে সহায়তা করেন ।
২০১৯ সালের রুহিয়া থানা আওয়ামী লীগ এর প্রথম সম্মেলনে পার্থ সারথি সেনকে সভাপতি ও আবু সাঈদ বাবু’কে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করেন সাবেক সফল মন্ত্রী,আওয়ামী লীগ এর অন্যতম প্রেসিডিয়াম সদস্য জনাব রমেশ চন্দ্র সেন।
পরিচয়:- তার পিতার বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহার্জ্জ মোঃ সাইফুল্লাহ্। তিনি রুহিয়ার মানুষের নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। সেই সময়ে ১৯৯০-২০০১সাল পর্যন্ত রুহিয়া ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও পরবর্তীতে (১৯০৫) সালে ঠাকুরগাঁও জেলা কৃষকলীগের সভাপতি ছিলেন। তার রাজনীর্তির ক্ষেতে অন্যরকম ভুমিকা পালন করেছিল-
“ভোটের বাক্সে লাথি মারো নির্বাচন বন্ধ করো”।
Leave a Reply